টমেটো আমাদের সবার কাছে পরিচিত এবং প্রিয় একটি ফল টমেটো শীতকালীন ফল কিন্তু এখন আমরা সারা বছরই টমেটো পেয়ে থাকে আমি টু জি মুখ দেখতে খুবই সুন্দর এবং আগর আকর্ষণীয় এবং মনমুগ্ধকর এবং খেতেও খুবই সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর।
ছোট বড় সব বয়সের মানুষই টমেটো খেতে খুবই ভালোবাসে টমেটো খেতে পছন্দ করে না তা খেতে চায় না এমন মানুষ খুজে মেলায় ভার টমেটো সবজি হিসেবে তো অত একটি খাবার। কাঁচা টমেটো সবজি হিসেবে খাওয়া যায় অথবা পাকা টমেটো টমেটো দিয়ে রান্না করে বাস আলাপ করে খাওয়া যায় টমেটোর পুষ্টিগুণ এবং স্বাস্থ্য উপকারিতা অপরিসীম যা আমাদের সকলের জানা উচিত এবং নিয়মিত টমেটো খাওয়ার অভ্যাস করা।
আমরা জানি যে টমেটো হলো শীতকালীন সবজি এখন গ্রীষ্মকালেও টমেটোর পাওয়া যায় সারা বছরই টমেটো চাষ করা হয় টমেটো শুধু আমাদের দেশের মানুষ খায় না বরং দেশের বাহিরে ও টমেটোর চাহিদা প্রচুর পরিমাণে।
এবং টমেটো খুব লাভজনক একটি অর্থকারী সবজি বিক্রি করে অনেক চাষির এই স্বাবলম্বী হয়েছে এবং অর্থ আয়ের সুযোগ পেয়েছে এবং টমেটো চাষের জন্য আরো বেশি আধুনিক পর্যায় টমেটো চাষের উদ্যোগ নিয়েছেন চাষিরা।
টমেটোর স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং এর অসাধারণ পুষ্টিগুণ
এবং চাষিরা আমাদের দেশে টমেটো বিক্রি করার সাথে সাথে অর্থ উপার্জন করে এবং বাহিরের টমেটোর চাহিদা প্রচুর এজন্য বাইরেও ও রপ্তানি করে তারা অর্থ উপার্জন করতে পারছে। শুধু শুধু আমাদের দেশেই চাষ হচ্ছে না বরং এখন টমেটো সারা বিশ্বেই চাষাবাদ করা হচ্ছে অনেকেই বাসার ছাদে বা টপে বিভিন্ন ধরনের টমেটো চাষ করে যাচ্ছে দিনদিন টমেটো চাষের লোক বেড়েই চলছে।
টমেটোতে পাওয়া যায় ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান এবং বিভিন্ন পুষ্টিগুণে ভরপুর যা আমাদের শরীরে ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে এছাড়াও পাওয়া যায় ভিটামিন সি যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। টমেটোতে বিভিন্ন ভিটামিন এবং খনিজ পুষ্টি গুণ রয়েছে টমেটো দামেও সস্তা এবং বাজারে সব সময় পাওয়া যায় আমরা অনেকেই টমেটো বলি এটা তো সবজি বাহ খুবি সাধারন একটি হল কিন্তু এই সাধারন ফলের ভেতরে রয়েছে নানা উপকারিতা।
আমরা টমেটো থেকেও নাশপতি আপেল কলা বেশি পণ্য এবং বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি কিন্তু না আপেল কলা এবং নাশপতি থেকেও বেশি পরিমাণে ভিটামিন পাওয়া যায় টমেটোর ভেতরে যা আমরা অনেকেই জানি না বললেই চলে।
তবুও টমেটো না খেয়ে বেশি টাকা দিয়ে আমরা খেয়ে থাকে আপেল নাশপাতি কলা এবং পাওয়া যায় এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর তাই আমাদের এ ধরনের ফল বেশি পরিমাণে না খেয়েও টমেটো নিয়মিত খাওয়া উচিত। টমেটো বিভিন্ন রোগবালাই হাত থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে এছাড়াও টমেটো আমাদের ত্বকের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী ভালো রাখে রাখে লাবণ্যময় ত্বকের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলে এবং টমেটো 600 খুবই জনপ্রিয়।
ছোট-বড় সব বয়সের মানুষই টমেটোর সস খেতে পছন্দ করে নুডুলসে টমেটোর সস অথবা বিভিন্ন রকমের খাওয়া যেতে পারে আপনি চাইলে আপনার পছন্দমত যেকোনোভাবেই খেতে পারেন তবে নিয়মিত ত টমেটো খাওয়ার চেষ্টা করবে। এবার জেনে নেবো টমেটোর ভিতর যে যে ভিটামিন রয়েছে তা সম্পর্কে আমরা অনেকেই টমেটোর ভিতরে যে ভিটামিন পাওয়া যায় তা জানি না চলুন জেনে নেওয়া যাক টমেটো ভিতরে কোন কোন ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায়।
টমেটোতে পাওয়া যায় যে যে ভিটামিন পাওয়া যায়
ভিটামিন মিনারেল ভিটামিন সি ভিটামিন ভিটামিন এ স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ভিটামিন- কে পটাশিয়াম ফলেট সোডিয়ামের মাত্রা খুবই কম নায়াসিন ফসফরাস ম্যাগনেসিয়াম ক্যালসিয়াম থায়ামিন ভিটামিন বি৬, কপার anti-oxidant ইত্যাদি
নিয়মিত টমেটো খেলে রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়
রোগ প্রতিরোধ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
টমেটোর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খুবই কার্যকরী কমিটির পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা থাকার কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায় এছাড়াও টমেটো আমাদের
স্ট্রেস হরমোন কমাতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে প্রতিদিন টমেটো খেলে আমাদের শরীরের শক্তি বেড়ে যায় এবং শরীর থাকে সুস্থ এবং সতেজ তাই অবশ্যই নিয়মিত টমেটো খেতে হবে।
রক্তশূন্যতা দূর করতে টমেটো
টমেটো আমাদের শরীরের রক্তশূন্যতা দূর করতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে প্রতিদিন টমেটো খেলে আমাদের দেহের রক্তের কোন কণিকা বাড়াতে সহায়তা করে যার ফলে আমাদের শরীর থেকে সহজেই রক্তশূন্যতা দূর হয়ে যায় সুতরাং তুমি তো শুধু রক্তশূন্যতা দূর করে না বরং আমাদের শরীর থেকে রক্ত পরিষ্কার করে হজম ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
ত্বকের জন্য টমেটো
আমরা জানি যে টমেটোতে পাওয়া যায় যা লাইকোপিন ত্বকের ক্লিনজার হিসেবে খুবই ভালো কাজ করে। যার ফলে এটি আমাদের ত্বকে বিতর থেকে পরিষ্কার এবং সতেজ রাখতে সাহায্য করে।
হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে টমেটো
টমেটোর আমাদের হার্ট সুস্থ রাখতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে কমিটিতে রয়েছে ক্যালসিয়াম যাহার জন্য খুবই উপকারী এবং ভালো এবং ভিটামিন কে আমরা জানি যে নিয়মিত টমেটো খেলে আমাদের হার্ট সুস্থ থাকে তাই নিয়মিত টমেটো খেতে হবে।
টমেটো আমাদের শরীর থেকে ক্ষতিকারক ফ্রি র্যাডিক্যাল দূর করে
টমেটোতে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণের ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ টমেটোতে এই দুটি উপাদান থাকার কারণে আমাদের শরীর থেকে ক্ষতিকারক ফ্রি র্যাডিক্যাল দূর করতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে এবং আমাদের শরীরকে রাখে সুস্থ।
কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে টমেটো
আমরা জানি যে টমটুতে পাওয়া যায় ভিটামিন বি’ ভিটামিন এ পটাশিয়াম এই ধরনের উপাদান থাকার কারণে টমেটো আমাদের দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে কমাতে সাহায্য করে এছাড়াও টমেটো আমাদের রক্তচাপ কমাতে ভীষণ ভাবে সহায়তা করে।
রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে টমেটো
টমেটো আমাদের শর্করা রক্তের নিউটনের রাখতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে কারণ টমেটোর ভিতরে রয়েছে ক্রোমিয়াম নামক এক ধরনের খনিজ উপাদান যা থাকার কারণে আমাদের রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভীষণ ভাবে সহায়তা করে।
রাতকানা রোগ দূর করতে টমেটো
আমরা জানি যে টমেটোতে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ। আর এই ভিটামিন এ থাকার কারণে রাতকানা রোগ দূর হবে এবং দৃষ্টিশক্তি উন্নতি করবে এবং চোখের সমস্যা দূর হয়ে যাবে তাই ছোট বড় সকলেরে নিয়মিত একটা হল টমেটো খাওয়া প্রয়োজন রাতকানা রোগ দূর করার পাশাপাশি অন্যান্য রোগ দূর করতে টমেটো খুবই কার্যকরী।
এজমার দূর করতে টমেটো
আমরা জানি যে টমেটোতে পাওয়া যায় ভিটামিন এ ভিটামিন বি’ ভিটামিন সি ভিটামিন কে পটাসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম এবং লাইকোপেন আসমা নিয়ন্ত্রণে রাখতে টমেটো খুবই উপকারী তাই আমাদের এই অ্যাজমা রোগ দূর করতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে টমেটো তাই যাদের মা আছে তারা নিয়মিত টমেটো খাওয়ার চেষ্টা করুন টমেটো আপনাদের এসমা দূর করতে খুবই উপকারী
টমেটোর বৈজ্ঞানিক নাম
আমরা সাধারণত সবাই টমেটো বলেই আমাদের কাছে পরিচিত এবং ইংরেজিতে টমেটোকে বলা হয়ে থাকে Tomato এছাড়াও টমেটো বৈজ্ঞানিক নাম সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না এখন আমরা জেনে নেই যে টমেটোর বৈজ্ঞানিক নাম আসলে কি টমেটোর বৈজ্ঞানিক নাম হল Solanum Lycopersicum।
টমেটোর কালার
টমেটো সাধারণত বিভিন্ন কালারের হয়ে থাকে তাদের ভিতর টমেটো আমাদের কাছে যে পরিচিত কালারগুলো তাহলে যেমন লাল সবুজ হলুদ গোলাপি খইরি ইত্যাদি
এখন আমরা জানবো টমেটো দিয়ে যে যে রেসিপি গুলো তৈরি করা যায় অতি সহজে আপনি চাইলে আপনার বাসায় বসে টমেটো দিয়ে এ ধরনের রেসিপি তৈরি করতে পারবেন এবং খেতে খুবই সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
টমেটোর রেসিপি
টমেটোর ভর্তা টমেটো চাটনি টমেটোর সস টমেটোর সালাদ টমেটোর আলুর ঝোল টমেটোর ডাল টমেটোর মাছের ঝোল টমেটোর মাংসর ঝোল টমেটোর আচার টমেটোর চেরি ডিম টমেটো সুপ টমেটো দিয়ে গরুর মাংস কল টমেটো দিয়ে মুরগির মাংস টমেটো দিয়ে খাসির মাংস টমেটোর খিচুড়ি ইত্যাদি।
কাঁচা টমেটোর উপকারিতা
এতক্ষণ আমরা পাকা টমেটোর উপকারিতা গুনাগুন এবং স্বাস্থ্য উপকারিতা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এর সম্পর্কে আলোচনা করো হলো এবং পাকা টমেটো যে যে রোগের হাত থেকে রক্ষা করে এ বিষয়ে জানালাম নিয়মিত পাকা টমেটো কতটা উপকারী এবং ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে পাকা টমেটো মানবদেহের জন্য কতটা উপকারী একটি ফল।
এখন আমরা জানবো পাকা টমেটোর পাশাপাশি কাঁচা টমেটোর উপকারিতা এবং গুনাগুন গুণের সম্পর্কে এবার জেনে নেই কাঁচা টমেটোর উপকারিতা এবং গুনাগুন সম্পর্কে কাঁচা টমেটো দাঁড়া যে রোগের উপকার পেতে পারি এবং আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ কাঁচা টমেটো
কাঁচা টমেটোর গুণাগুণ
কাঁচা টমেটোর গুণাগুণ অপরিসীম কাঁচা টমেটো আমরা সবজি হিসেবে ব্যবহার করতে পারি এবং ত্বকের জন্য চুলের জন্য কাঁচা টমেটোর ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলে।
এন্টিঅক্সিডেন্ট এর ঘাটতি পূরণ করতে টমেটো আমরা জানি যে কাঁচা টমেটো তে পাওয়া যায়
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, সবজি অথবা ফল কাঁচা টমেটো সবজি বলা যেতে পারে এবং ফল বলা যেতে পারে কাঁচা টমেটো আমাদের শরীরের ক্ষতিকর টক্সিক দূর করতে ভীষণ ভাবে সহায়তা।
করে কাঁচা টমেটা। আমাদের শরীরকে সুস্থ এবং রোগ মুক্ত রাখতে সেই জন্য প্রতিদিন কাঁচা টমেটো খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ডাক্তারেরা সেই সঙ্গে তাই অবশ্যই সবজি আর ফল যেটাই হোক কাঁচা টমেটো খাদ্যতালিকায় রাখার চেষ্টা করবে। টমেটোর সালাদ অথবা টমেটো সবজি কিংবা টমেটোর ডাল যেই হোক না কেন টমেটো খেতে ভুলবেন না অবশ্যই নিয়মিত খাদ্যতালিকায় অবশ্যই রাখবেন।
চুলের সৌন্দর্য বাড়াতে কাঁচা টমেটো
আমরা জানি যে কাঁচা টমেটো তে পাওয়া যায় ভিটামিন এ যা আমাদের চুলের জন্য ভিটামিন এ খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাঁচা টমেটোর ভিতর পাওয়া যায় কাঁচা টমেটো চুলের জন্য খুবই ভালো আর আমাদের এই অনেকদিন ধরে চুল সুন্দর এবং ঝলমলে রাখতে ভিটামিন এর প্রয়োজন যা টমেটোর ভেতরে রয়েছে তাই অবশ্যই নিয়মিত টমেটো খাওয়া প্রয়োজন।
টমেটো শুধু আমাদের চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে না বরং ভিটামিন এ থাকার কারণে আমাদের চোখের দৃষ্টিশক্তিকে আগের থেকে অনেক বেশী উন্নত এবং ভালো করতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে তাই নিয়মিত অবশ্যই আমাদের প্রয়োজন কাঁচা টমেটো খাওয়া।
আপনাদের কিডনিতে পাথর হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে
আমরা জানি যে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে বীজ সমেত টমেটো খেলে কিডনিতে স্টোন হওয়ার আশঙ্কা একেবারে শূন্যে এসে দাঁড়াতে সাহায্য করে।
মাড়ি থেকে রক্ত পড়া
নিয়মিত প্রত্যেকটি মানুষের ভিটামিন সি এর প্রয়োজন হয় তাই ভিটামিন সি জাতীয় ফল বেশি খাওয়ার চেষ্টা করবেন টমেটোতে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ভিটামিন সি এর চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করে ।
যাদের মাড়ি থেকে রক্ত পড়ে তাদের তাদের ভিটামিন সি এর ঘাটতি রয়েছে সেজন্য মাড়ি থেকে রক্ত পড়ে মাড়ি থেকে রক্ত পড়া নির্ণয় করতে ভিটামিন সি এর প্রয়োজন নিয়মিত টমেটো খেলে দাঁতের রক্ত পড়া বন্ধ হয় তার পাশাপাশি একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
টমেটোর জাত
টমেটোর জাত আমাদের অনেক প্রকারের রয়েছে তার ভিতরেও যে জাতগুলো অন্যতমএখন প্রায় 50 টি শার্টের মতো চাষ করা হচ্ছে আমাদের এই দেশে
উন্নত জাতের টমেটোর নাম
টমেটো-৫ রতন বাহার মিন্টু বারি টমেটো-৩,বিনা, বিনা টমেটো-৪,সবল , হাইব্রিড বারি টে টো-২ এর বারি টমেটো-৫ ইত্যাদি।
টমেটোর চাষ
টমেটো প্রায় সব মাটিতে জন্মে আমরা চাইলে টমেটো সব ধরনের মাটিতে লাগাতে পারি তবে বিশেষ করে টমেটো অধিক ফলন এবং কল রয়েছে
টমেটো চাষের মাটি
টমেটো চাষের জন্য সবথেকে উপযোগী এবং সবথেকে ভালো মাটি এবং অধিক ফলন পাওয়া যায় যা বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করা যায় যে মাটিতে বেশি জন্মে টমেটো তাহলো দোআঁশ এবং বেলে দোঁআশএই মাটি সবথেকে উপযুক্ত এবং সবথেকে ভালো জন্মে টমেটো।
টমেটো গাছ রোপন করার সময়
টমেটো গাছ লাগানোর সবথেকে ভালো সময় যে সময় লাগালে অধিকমাত্রায় ফলন পাওয়া যায় তা হল নভেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে শুরু করে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং ভালো একটি সময় টমেটো চাষের জন্য।
বীজতলা তৈরি
টমেটো গাছ লাগানোর আগে প্রথমে আমাদের যা করতে হবে চারা তৈরিঃ কমপক্ষে দুই মাস আগে টমেটোর বীজ বপন করতে হবে। এবং একটি বীজতলা স্থান নির্ধারণ করতে হবে স্থান নির্ধারণ করা হয়ে গেলে ওই স্থানে জৈব সার দিতে হবে এর পাশাপাশি আমাদের অন্যান্য সার এবং রাসায়নিক পদার্থ প্রয়োগ করতে হবে।
টপে টমেটো চাষ এর পদ্ধতি
টমেটো বিভিন্ন ধরনের চাষ করা যায় বাড়ির ছাদে টপে মাঠে বিভিন্ন জায়গায় বিশেষ করে আজকাল বাড়ির ছাদে টবে টমেটো চাষ করার বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে দিনদিন টমেটো গাছের চাষ বেড়েই চলছে এবার জেনে নিব যে কিভাবে টবে টমেটো চাষ করা যায়।
টবে টমেটো চাষ করে প্রথমে আমাদের যেগুলো কাজ করতে হবে তাহলে মাটি নির্বাচন টমেটো চাষের জন্য প্রথমে আমাদের মাঠে নির্বাচন করতে হবে এবং বেলে অথবা দোআঁশ মাটি নিতে হবে এবং দোআঁশ মাটিতে টমেটো চাষের জন্য উপযুক্ত এবং ভালো মাটি।
আরো পড়ুন…. পেটের মেদ কমানোর সহজ কিছু উপায়
এরপরে যা করতে হবে আমাদের মাটির সাথে তিন ভাগের এক ভাগ এর মত সার এবং আমাদের টিএসপি সার মিক্স করে নিতে হবে মিক্স করা হয়ে গেলে ১০- থেকে ১৫ দিনর মত রেখে দিতে হবে এরপর ওই মাটি প্রস্তুত হয়ে গেলে টমেটো চাষের জন্য টপ এর প্রয়োজন পড়বে টপ সংরক্ষণ করতে হবে আপনি চাইলে বালতি অথবা ড্রাম বোতল কনটিং ইত্যাদি আপনারা চাইলে এসবেও টমেটো গাছ রোপন করতে পারেন।
প্রতিটি ঠাপে একেকটি করে চারা রোপণ করতে হবে এরপর আমাদের চারা রোপন করার পরে যা করতে হবে পুনরায় আবার একটা চামচের মতো টিএসপি সার প্রয়োগ করতে হবে। সার প্রয়োগ করার পরে একটি শক্ত কাঠি অথবা লাঠি দিয়ে গাছটি একটি রশ্মি দ্বারা বেঁধে দিতে হবে যাতে করে কাজটি হেলেনা পড়ে এবং ভেঙে না যায়।
রোপণের পর এই গাছটির অতিরিক্ত পুরনো পাকা পাতা ফেলে দিতে হবে এবং কিছু ডাল ভেঙে কেটে ফেলতে হবে যাতে করে কাজটা অতিরিক্ত ঝোপড়া না হয় পরে বেশি পরিমাণে ঝোপরা হয়ে পড়লে ফলন কম হবে তাই অবশ্যই গাছ লাগানোর সময় অতিরিক্ত পাতা এবং ডাল কেটে ফেলতে হবে।
গাছের পরিচর্চা
টবে গাছ লাগানোর পরে একটা কাঠি দ্বারা টবের মাটি কুলো আলগা করে দিতে হবে আগাছা নির্মূল করতে হবে টমেটো গাছের পরিচর্যা নিতে হবে জাস যাতে করে টপে আগাছা না জন্মে
টমেটো গাছে ফুল সময় যা করতে হবে
টমেটো লাগানোর পরে আগাছা নির্মূল করার পরে টমেটো গাছে ফল ধরার সময় বিশেষভাবে গাছের যত্ন নিতে হবে তখন গাছের যা যা প্রয়োগ করতে হবে যেমন সরিষার খৈল এরপর আমাদের যা দিতে হবে পচা পানি পাতলা করে আমাদের ১০ থেকে -১২ দিন পরপর প্রতিদিন দিতে হবে।
পোকামাকড় দূর করতে